চুল লম্বা করার উপায় সম্পূর্ণ ঘরোয়া পদ্ধতিতে
আপনি বা আমি একজন মেয়ে হিসাবে সাধারণভাবে লম্বা চুল পছন্দ করি। তাই চুল লম্বা করার উপায় জানতে হবে। লম্বা চুল পেতে আপনি বা আমি কতো কিছু ব্যবহার করে থাকি।
দ্রুত চুল লম্বা করা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে বা আপনার অজানা তথ্য জানতে ব্লগটি হতে পারে আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ।
রিপোর্ট অনুযায়ী, মাসে গড়ে আধ ইঞ্চি করে প্রত্যেকের চুল লম্বা হয়।
বছরে গড়ে ৬ ইঞ্চি চুল লম্বা হয়। তবে এই পরিমাপে সামান্য হেরফের হতে পারে।
কেউ বললেই ৭ দিনে ২ দিনে চুল ২-১০ ইঞ্চি লম্বা হবে না। আবার চুলের সঠিক যত্ন করার ফলে চুল লম্বা করা যায়।
সুন্দর লম্বা চুল কে না চায়??? আমরা সবাই চাই আমাদের চুল ঘন ও লম্বা হোক।
এখন সাবারই একটি সমস্যা চুল লম্বা হয় না এর জন্য মেয়েরা চিন্তিত। চিন্তিত কেনোই বা হবে না!
চুল লম্বা হয় না! চুল পড়ে যাচ্ছে! আজকাল অনেকেরই এ অভিযোগ। অবশ্য আধুনিক জীবনযাত্রায় এত দূষণ, স্ট্রেস আর পুষ্টির অভাবের মাঝে এটাই তো স্বাভাবিক।
যে বয়সের চুল নিয়ে স্টাইল করার সময় সে বয়সে যদি চুল ছোট ও মন মতো না হয় এটা সত্যিই প্রত্যেক মেয়ের জন্য মন খারাপের বিষয়।
আপনিও যদি এই সমস্যায় ভোগেন তাহলে কয়েকটি প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহারের মাধ্যমেই দ্রুত চুল লম্বা করার উপায়ে চুল লম্বা করতে পারবেন।
সুন্দর ঘন কালো ও লম্বা চুল পেতে আপনারা সহজে ঘরোয়া পদ্ধতিতে চুল সুন্দর করার উপায় জেনে নিতে পারেন।
ঘরোয়া বা প্রকৃতিক ভাবে চুলের যত্নের জন্য বেশি খরচ হয় না।
আর একটা ব্যবহারের বড় কারন হলো ঘরোয়া বা প্রকৃতিক ভাবে চুলের যত্নে চুলের কোনো ক্ষতি হয় না।
চুল লম্বা করার উপায় জানতে হলে কিভাবে চুলের ক্ষতি হয় তা জানতে হবে
অনেক কারনে চুলে ক্ষতি হয়। প্রধান প্রধান কারন গুলা আমরা জানে রাখবো, যেটা আমাদের চুলের ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে পারে।
আমরা সবাই জানি আমাদের চুল কোমল ও নরম হয়ে থাকে। তাই চুলের যত্ন না নিলে বা আমাদের অবহেলায় চুল অকালে ঝরে যায়।
এখন তরুণ প্রজন্মের চুলে হিট দিয়ে চুল সোজা করে রাখতে চায়, এতে করে চুলে বেশি হিটের কারনে চুল নষ্ট হয়ে উঠে যায়।
শুধু একটা কারন না এমন অনেক কারন আছে চুল পড়ার। চুলে তেল বা সেম্পু কোনটা সঠিক সেটা না বুজলে চুল পড়বে।
প্রথমেই পানি না খাওয়ার কথা বলা যাক, পানি না খেলে আমাদের শরীরের অনেক সমস্যার সৃষ্টি হয়। তেমনি পানি না খেলে চুলও পড়ে যায়।
নিয়মিত চুল না আচরালে চুলে গোড়া থেকে দুর্বল হয়ে যায়, এতে চুল সহজে পড়ে যায়।
গোসলের পর চুলে যে পানিটা থাকে সেটা মুচড়ে ধরে বা চুলের সাথে যুদ্ধ করার মতো করলে।
সূর্যের আলোতে চুল শুকানো। সূর্যের আলো ত্বকে ভিটামিন- ডি তৈরি করলেও চুলের ক্ষতি হয়।
জরে ঘনো ঘনো চুল আচরালে চুল ভেঙে চুল পড়া বৃদ্ধি পেতে পারে।
টাইট করে চুল বাঁধলে চুলের গোড়ায় টান লেগে সহজে চুল উঠে যায়।
চুল বিজা অবস্থায় ঘুমাতে যাবেন না।
সেম্পুর সঠিক ব্যবহার না জানলে চুলের ক্ষতি হয়।
সেম্পুর পর কন্ডিশনার ব্যবহার না করলে।
আপনার চুলের যত্নে কোন তেল বা সেম্পু আপনি ব্যবহার করছেন তার নিয়ম মেনে ব্যবহার না করলে। চুলের ক্ষতি হয়। আর চুলের ক্ষতি হলে চুল লম্বা হবেনা। তাই চুল লম্বা করার উপায় জানতে হবে।
আরও কিছু বিষয় জানা প্রয়োজন
১। দরকার ছাড়া হেয়ার ড্রাইয়ার ব্যবহার করা বন্ধ করতে হবে, কারন হিট লাগানোর আগে চুলে হিট প্রোডাক্ট ব্যবহার করুন।
২।ভেজা চুল টাওয়াল দিয়ে পেঁচানো থেকে বিরত থাকুন।
৩।প্রতিদিন খাবারে বায়োটিন এবং ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার রাখুন। দুধ, ডিম,পনির, বাদাম, মাছ, বাঁধাকপি নিয়মিত খান।
৪।হার্শ কেমিক্যাল যুক্ত শ্যাম্পু ইউজ করা থেকে বিরত থাকুন।
বাজারের প্রসাধনী ব্যবহার করেও অনেক সময়ে সুফল মেলে না। তবে কিছু উপকরণ যদি কেশচর্চায় বা দ্রুত চুলের দৈর্ঘ্য বৃদ্ধি করার উপায় বা উপকরণ ব্যবহার করতে পারেন, তাহলে চুল ঘন কালো লম্বা হবে।
ঘরোয়া উপায়ে দ্রুত চুল ঘন করার উপায় জানার কিছু তথ্য জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এতে আপনার জানা ও অজানা তথ্য আপনাকে সাহায্য করবে।
ঘরোয়া বা প্রাকৃতিক উপায় চুল দ্রুত ঘন কালো লম্বা করার সহজ কিছু উপায়:-(h2)
চুল লম্বা করার উপায় জানতে সাধারণ কিছু কাজ
রোজ রাতে ঘুমানোর আগে ১০ মিনিট স্ক্যাল্প ম্যাসাজ করুন।মাসাজে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে। যা চুলের জন্য ভালো। এতে চুল বৃদ্ধি পাবে। এটা একটি অল্প সময়ে দ্রুত চুল আগের থেকে লম্বা করার উপায়।
সেম্পু করার আগে তেল ৩০ মিনিট দিয়ে রাখলে। এটাও একটি চুল লম্বা করার ঘরোয়া উপায়।
চুল নিয়মিত পরিষ্কার ও নিয়মিত চুল আচরালে চুল আস্তে আস্তে বাড়ে।
পেঁয়াজের ব্যবহারের মাধ্যমে দ্রুত চুল লম্বা করার উপায়
চুলের বৃদ্ধি থেকে শুরু করে চুলের ঘন করার ক্ষেত্রেও পেঁয়াজ দুদান্ত কাযকারী। পেঁয়াজের ব্যবহার অনেক ভাবে করা যায়। পেঁয়াজের রসের সাথে অ্যালোভেরার মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন এটা চুল দ্রুত ঘন কালো লম্বা করার সহজ উপায়।
পেঁয়াজের রসের ব্যবহার। পিয়াজের রসের সাথে নারকেলের তেল মিশিয়ে দিলে চুল পড়া বন্ধ ও চুল লম্বা হয়। অল্প সময়ে দ্রুত চুল লম্বা করার কার্যকর উপায় এটি।
তেলের ব্যবহারের মাধ্যমে দ্রুত চুল লম্বা করার সহজ উপায়
কাঠবাদমের তেল বাড়িতে বানিয়ে নিতে পড়লে ভালো। প্রাকৃতিক উপায়ে চুল লম্বা করার কার্যকরি উপায় এটি।
আমলকি খাওয়া ও আমলকি দিয়ে ও নারকেল তেল দিয়ে তেল তৈরি করে দিয়ে চুল পড়া বন্ধ ও চুল লম্বা হয়। খুবই ভালো প্রাকৃতিক উপায়ে চুল লম্বা করার তেল।
ডিমের ব্যবহারের মাধ্যমে চুল লম্বা করার উপায়
এই কুসুম শরীর যত্নে পাশাপাশি চুল লম্বা করতে সত্যি উপকারী। চুল ঘন ও লম্বা করার ঘরোয়া উপায় এটি।
ডিমের সাদা অংশ ও পেঁয়াজের রসের ব্যবহারে দ্রুত চুল লম্বা হয়।
মেথি ব্যবহারের মাধ্যমে চুল লম্বা করার সহজ উপায়
- ৩ টেবিল চামচ মেথি ১ কাপ পানিতে সারারাত ভিজিয়ে সকালে পানিটুকু ছেঁকে নিন। চুল শ্যাম্পু করার পর এই পানিটুকু দিয়ে চুল ধুয়ে নিন।মেথির এরূপ ব্যবহার চুলকে কন্ডিশন করে এবং চুলে ময়েশ্চারাইজিং-এর কাজ করে।
- মেথি ভিজিয়ে রেখে আগের দিন সেই মেথি ভালোভাবে পেস্ট করে আপনার মাথার সব জায়গায় লাগান।মেথি চুল আরও ঘন ও উজ্জ্বল করে।
- মেথি ও পেঁয়াজের পেস্ট এ ১ চামচ নারকেল তেল মিশিয়ে সপ্তাহে ১ দিন গোসলের আগে ১-২ ঘন্টা রেখে সেম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
মেহেন্দির ব্যবহারে চুল লম্বা করার উপায়
সপ্তাহে ১ বার মেহেন্দি করলে চুল ভেতর থেকে মজবুত করে ও চুল পড়া কমায় চুল লম্বা করে।
চুলের জন্য উপকারী খাবার:(h3)
ভিটামিন -ই কেপ
খাদ্য তালিকায় দুধ, ডিম, মাছ, পনির, বাদাম, বাঁধাকপি যোগ করুন।
পানি প্রতিদিন ৮-৯ গ্লাস খাওয়া।
রোজ সকালে খালি পেটে ৫-৬ টি কারিপাতা ভালোভাবে চিবিয়ে খেয়ে নিন।
অ্যালোভেরার ব্যবহার:
অ্যালোভেরা জেল ও অলিভঅয়েল একসাথে মাথায় সপ্তাহে ১ বার ব্যবহার।
অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার চুল দ্রুত লম্বা নরম ও সিল্কি হয়।
কালো জিরা ব্যবহার
জার্নাল অব ট্রপিক্যাল মেডিসিনে প্রকাশিত গবেষণায় দেখা গেছে, কালো জিরা চুলের ফলিকলে পুষ্টি জোগায়, চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে এবং চুল পড়া কমায়।
এর অ্যান্টি-ফাঙাল এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য সুস্থ রাখে, আর স্কাল্পের সংক্রমণও প্রতিরোধ করে। তাই চুলের বৃদ্ধি হয় বেশ দ্রুত।
জবাফুলের ব্যবহারে চুল লম্বা করার উপায়
চুলের স্বাস্থ্যের জন্য জবাফুল অত্যন্ত উপকারী একটি উপকরণ। জবা ফুল ভালোভাবে চটকে নিয়ে সেই নির্যাস লাগাতে পারেন মাথার তালু ও চুলের লম্বা অংশে।
অল্প সময়ে দ্রুত চুল লম্বা করার স্বাভাবিক উপায় এটি একটি।
এছাড়াও নারকেল তেলের মধ্যে জবাফুল দিয়ে ভালোভাবে ফুটিয়ে নিন। ঠান্ডা হলে সেই তেল দিয়ে মাথার তালু ও চুলে ম্যাসাজ করুন।
প্রাকৃতিক উপায়ে চুল লম্বা করার উপায়ের শেষ নাই এই প্রকৃতিতে।
লাল রঙের জবাফুল ব্যবহার করতে পারলেই ভালো। মূলত জবাফুল চুল মোলায়েম করে। বজায় রাখে চুলের উজ্জ্বলতা। এর পাশাপাশি চুল পড়ার সমস্যা কমায়।
আর সেই সঙ্গে চুলের লম্বায় সঠিক ভাবে বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে। তাই যাদের চুলের সমস্যা রয়েছে তারা চুলের পরিচর্যায় জবাফুল অবশ্যই ব্যবহার করুন।
উক্ত প্রতিটি কাজ যে আপনার করতে হবে বা আপনার কাছে প্রতিটি উপাদান থাকবে বা আপনার সময় থাকবে এমন না।
আপনার হাতে কাছে বা কাছাকাছি ৪-৫ টি উপকরণ নিশ্চয়ই থাকবে, যা থাকবে তাই দিয়ে করে দেখতে পারেন ।
আরও জানে রাখার প্রয়োজন কিছু কাজ যা আপনার চুলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
কি কি ভাবে চুল পড়া রোধ করা যায়। চুল পড়া রোধ করে চুল লম্বা করার উপায় জানা ভালো।
উপরোক্ত উপকরণ ব্যবহারে আপনার চুল পড়াও কম হবে। প্রাকৃতিক বা ঘরোয়া পদ্ধতি ব্যবহার করে আপনার চুলের কেনো ক্ষতি হবে না বরং অল্প সময়ে দ্রুত চুল লম্বা করবে।
নিয়মিত চুলের যত্ন ও পুষ্টিকর ডায়েট পারে চুল দ্রুত লম্বা করতে। মাত্র এক মাসেই চুলে দেখতে পাবেন ভিজিবল চেঞ্জ, তবে এর জন্য ধৈর্যের প্রয়োজন রয়েছে। ধৈর্য ধরে উপরের নিয়মগুলো মেনে চলুন, চুল দ্রুত লম্বা হবে।
চুল পড়া রোধে করনীয়
১. তেল দিয়ে অনেকক্ষণ রাখা যাবে না। চুলের গোড়া নরম হয়ে যেতে পারে।
২. প্রয়োজনের তুলনায় অতিরিক্ত আঁচড়ালে চুল ভেঙে যেতে পারে।
৩. শ্যাম্পুর পর কন্ডিশনার ব্যবহার বাদ দেওয়া যাবে না।
৪. ভেজা চুল দুর্বল থাকে। তাই ভেজা অবস্থায় চুল না আঁচড়ানোই ভালো।
৫. চুলের স্প্রে ব্যবহার করলে তা দীর্ঘক্ষণ চুলে রাখা যাবে না।
৬ সূর্যের আলো আমাদের শরীরের ভিটামিন- ডি তৈরি করলেও আমাদের চুলের জন্য তেমন ভালো না। চুল শুষ্ক করে তলে।
৭.চুল শুষ্ক ও ভঙ্গুর হলে দুদিন পরপর তেল ম্যাসাজ করা ভালো।
৮.অতিরিক্ত হেয়ার প্রোডাক্ট ব্যবহার করবেন না
৯.অতিরিক্ত হেয়ার টুল ব্যবহার করবেন না।
১০.শ্যাম্পু করার আগে চুলের জট ছাড়িয়ে নিন।
চুলের গ্রোথ ভালো না হওয়ার কারণ
কিছু কারণ রয়েছে যার জন্য চুলের গ্রোথ ভালো হয় না, চুলও বেশি লম্বা হয় না। নানা কারনেই হতে পারে,এক নজরে সেই কারণগুলো দেখে নিন তাহলে-
১। বংশগত
২। বয়স
৩। অতিরিক্ত স্ট্রেস
৪। হরমোনাল চেঞ্জ
৫। থাইরয়েডের সমস্যা
৬। পুষ্টিহীনতা
৭। অতিরিক্ত কেমিক্যাল পণ্যের ব্যবহার ইত্যাদি
৮।হরমোনাল ইমব্যালেন্স
৯।হেলদি লাইফস্টাইল মেনটেইন না করা
১০।অ্যালোপেশিয়া অ্যারিয়েটা (Alopecia Areata)
নারী কিংবা পুরুষ সবারই চুলের যত্ন নিতে হয়। চুলের যত্ন নিয়ে আমাদের প্রশ্নের বা জানার আগ্রহের শেষ নেই।
আর সম্ভবত এর যত্নেই সবচেয়ে বেশি টোটকা ব্যবহার করা হয়, যার কিছু কাজ করে থাকে কিছু করে না।
ঘরোয়া পদ্ধতিতে দ্রুত চুল লম্বা করার উপায় কিছুটা হলেও আপনার জন্য ভালো হতে পারে।
চুলের যত্ন নিয়ে ভ্রান্ত তথ্যেরও শেষ নেই। দ্রুত চুল লম্বা করার প্রাকৃতিক উপায় বা চুল লম্বা করার ঘরোয়া সহজ উপায় জানার আগ্রহ ছোট বড় সবার।
FAQ: চুল লম্বা করার উপায়
চুলে কি দিলে চুল ঘন ও লম্বা হয়?
চুল ঘন ও লম্বা করতে ক্যাস্টর অয়েল, নারকেল তেল, পেঁয়াজের রস, মেথি পেস্ট, আমলকী, এবং ডিমের মাস্ক ব্যবহার করতে পারেন।
প্রোটিন, ভিটামিন ও মিনারেল সমৃদ্ধ খাবার, যেমন – মাছ, ডিম, ডাল, বাদাম ও সবুজ শাকসবজি খান।
কোন তেল ব্যবহার করলে চুল পড়া বন্ধ হবে?
চুল পড়া বন্ধ করতে নারকেল তেল, ক্যাস্টর অয়েল, সরিষার তেল, রোজমেরি তেল, এবং কদুর তেল ব্যবহার করা যেতে পারে।
প্রতিটি তেল চুলের ফলিকলকে মজবুত করে, রক্ত সঞ্চালন বাড়ায় এবং পুষ্টি যোগায়, যা চুল পড়া কমাতে সাহায্য করে।
সবশেষে কিছু কথা
চুলের যত্নে ও ঘরোয়া পদ্ধতিতে চুল লম্বা করার উপায় কিছু সাধারণ বিষয় জানা থাকা জরুরি। কিছু জানা আর কিছু অজানা তথ্য জানা আপনাদের কাছে তুলে ধরতে চেষ্টা করেছি।
লম্বা চুলের স্বপ্ন দেখেন অনেকেই। কিন্তু সেই স্বপ্নপূরণ করতে কালঘাম ছুটে যায়।
ত্বকের খেয়াল রাখা সহজ হলেও চুল বড় করা সত্যিই কঠিন। বহু চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছেন অনেকেই।
লম্বা চুলের স্বপ্ন দেখলেই হবে না। তার জন্য চেষ্টাও সঠিক হওয়া চাই।
বাজারচলতি প্রসাধনী ব্যবহার করেও অনেক সময়ে সুফল মেলে না।
আপনি দ্রুত চুল লম্বা করার হিসাবে ঘরোয়া বা প্রাকৃতিক উপকরণ ব্যবহার করতে পারেন।
এতে আপনার চুল সুন্দর লম্বা হয়ে ওঠবে। আপনি পাবেন আপনার পছন্দের চুল। যেটা আপনার সপ্ন।
আপনি প্রাকৃতিক উপকরণ ব্যবহারের মাধ্যমে ফল পেতে একবার হলেও চেষ্টা করে দেখবেন। এতে আপনার চুলের কোনো ক্ষতি হবে না কারন এটা প্রাকৃতিক উপায়।
ঘরোয়া পদ্ধতিতে চুল লম্বা করার এই উপায় কিছু জেনে আপনি ও সন্তোষ প্রকাশ করেন তাতে আমরা ও আনন্দিত হবো।
